Wednesday, September 4, 2013

দ্রুত হাটার উপকারিতা

১. উচ্চ রক্তচাপ কমে।

২. দ্রুত হাটা ও ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন কমিয়ে ৬০% উচ্চ রক্তচাপ রোগী ঔষধ ছাড়াই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রেখেছেন।

৩. দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। এতে ব্রেন ও হার্ট এ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়।

৪. হার্ট ভাল থাকে এবং হার্টে ব্লক হতে পারে না।

৫. শরীরের মেদভূড়ি কমে। রক্তে চর্বির মাত্রা হ্রাস পাওয়ার ফলে ধমনীতে ফলক সৃষ্টি হতে পারে না।

৬. যাদের বুকে ও পেটে চর্বির পরিমান বেশী তাদের হৃদরোগের ঝুকির পরিমান বেশী। প্রতিদিন ১ ঘন্টা দ্রম্নত হাটলে চর্বি কমে গিয়ে ঝুকি কমে যায়।

৭. যারা নিয়মিত হাটেন তাদের মধ্যে ৬৪% লোকের স্ট্রোকের ঝুকি থাকে না।

৮. সকল ধরনের বুকের ব্যথা ও ধরফর করা ভাল হয়।

৯. হার্ট ২০,০০০-৩০,০০০ বার প্রতিদিন স্পন্দন থেকে বিরত থাকে। ফলে হার্টের উপর থেকে অনেক বাড়তি কাজের চাপ হ্রাস পায়।

১০. গবেষণায় দেখা গেছে যারা প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার হাটেন তাদের আয়ু বেশী।

১১. ডায়াবেটিস রোগ হতে পারে না ও রোগ থাকলে নিয়ন্ত্রনে থাকে।

১২. নিয়মিত হেটে শরীরের অনেক পরিমান ওজন কমানো সম্ভব।

১৩. শরীরের ভিতর ঝিম ঝিম বা ম্যাচ ম্যাচ ভাব থাকে না ও শরীর তরতাজা থাকে।

১৪. হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় ও ক্ষুধা বাড়ায়।

১৫. খুব ভাল ঘুম হয়।

১৬. বাত-ব্যথা দূর হয়। দেহের মাংসপেশী ও অস্থিসমূহ নিস্ক্রিয় থাকলে বাত-ব্যথার সৃষ্টি হয়। নিয়মিত দ্রুত হাটলে ঝুকিহীনভাবে এ রোগ দূর হয়।

১৭. হাপানী রোগ নিয়ন্ত্রনে থাকে।

১৮. কাজের প্রতি অনিহা থাকে না। ১০% কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

১৯. টেনশন বেড়ে গেলে খুব জোড়ে জোড়ে আধা ঘন্টা হাটলে টেনশন কমে যায়।

২০. আঙ্গুল পচা, গ্যাংগ্রিণ ইত্যাদি হয় না বা কম হয়।

২১. হার্ট, কিডনী, যকৃত, ফুসফুস ও অন্যান্য অংগের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

২২. ত্রিশ (৩০) বছর বয়সের পরে শরীরের চামড়া ঢিলা হয়ে যায়। নিয়মিত হাটলে উক্ত চামড়াগুলো টানটান হয়ে বয়স কমিয়ে দেয়।

২৩. চেহারা খুব সুন্দর করে।

২৪. যারা জড়মড় হয়ে চুপচাপ বসে বসে থাকেন তারা ৪০ বছরেই ক্ষয়িঞ্চু বৃদ্ধের মত হয়ে পড়েন।

২৫. যারা নিয়মিত হাটেন তারা ৭০ বছর বয়সেও বেশ শক্ত সবল থাকেন।

No comments:

Post a Comment