ডাচ Coffie শব্দ থেকে ইংরেজী Coffee শব্দটি এসেছে। বিশ্বব্যাপী
খুবই জনপ্রিয় পানীয়। পানির সাথে ফুটিয়ে রান্না করা "কফি বীজ" নামে
পরিচিত এক প্রকার বীজ পুড়িয়ে গুঁড়ো মিশিয়ে কফি তৈরি করা হয়। এই বীজ
কফি চেরি নামক এক ধরনের ফলের বীজ।
প্রায় ৭০টি দেশে এই ফলের গাছ জন্মে। সবুজ কফি বিশ্বের সব থেকে বেশি বিক্রীত কৃষি পণ্যের মধ্যে একটি। কফিতে ক্যাফেইন নামক এক প্রকার উত্তেজক পদার্থ রয়েছে। ৮ আউন্স কফিতে প্রায় ১৩৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে। কফির উপাদান ক্যাফেইনের জন্যে কফি মানুষের উপর উত্তেজক প্রভাব ফেলে ও উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।
কফির ইতিহাস:
১৬১৫ সালে ইউরোপে ভেনিসের ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে কফি বানিজ্য শুরু হয় এবং ১৬১৬ সালে ডাচরা কফি হল্যান্ডে নিয়ে যায়। ইন্দোনেশিয়ায় ডাচ কলোনিতে কফির আবাদ শুরু হয়। ফরাসি, ব্রিটিশ এবং ডাচরা লাতিন আমেরিকায় কফির প্রচলন করে।
কফির উপকারিতা:
অনেক বছর থেকেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে মানুষের মাঝে কফি পানের প্রবণতা রয়েছে। প্রতিদিন কফি পানকারী মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। আসুন আমরা জেনে নেই কফি পানে কি কি উপকার করে-
যাদের মাথা ব্যথা আছে, তাদের জন্যে কফি ঠিক ঔষধের মত কাজ করে। যে কোন ধরনের মাথা ব্যথা হলে কফি পান করলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। মাথা ব্যথার সময় রক্তনালী প্রসারিত হয়, কফির ক্যাফেইন সংকুচিত হতে সহায়তা করে। যার ফলশ্রুতিতে মাথা ব্যথা কমে।
কফি পান আপনাকে করতে পারে অধিক সতেজ ও স্মার্ট, কফির উপাদানে ক্যাফেইন মনোউদ্দীপক দ্রব্য রয়েছে। যা স্নায়বিক কর্মকাণ্ডকে ত্বরান্বিত করে।
স্মৃতি শক্তির উন্নতিতে কফির ভূমিকা রয়েছে।
নিয়মিত কফি পানে মানসিক অবস্থার উন্নতি হতে পারে।
কফি পানে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত কফি পানকারীদের মধ্যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার হার কম।
কফি পানে হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়। ১৫ বছর ব্যাপী একচলিশ হাজার মহিলার অংশগ্রহণে পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে প্রত্যহ ৩ কাপ করে কফি পান হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে সক্ষম।
কফিতে রয়েছে ক্যাফেইন যা রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
হজমজনিত সমস্যায় কফি উপকার করতে পারে।
দিনে ৪ কাপ কফি পানের ফলে মুখগহ্বরের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৫০ শতাংশ কমে যায়।
নিয়মিত কফি পান দন্ত ক্ষয় রোধে (রোস্টেট কফি) বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
কফির অপকারিতা:
উপকারের পাশাপাশি কফির কিছু অপকারিতাও রয়েছে। কফির ক্ষতিকর দিকগুলো জেনে নেই-
কফিতে রয়েছে পলিফেনন জেস্টানিন নামক উপাদান যা আয়রন শোষণ করে। জেস্টানিনরে সঙ্গে আয়রন মিশে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। অতিরিক্ত কফি পান আপনার শরীরে আয়রনের ঘাটতি ঘটাবে।
খাওয়ার সাথে সাথে কফি পান করলে আপনার শরীর থেকে থায়ামিন বা ভিটামিন বি শোষণ করার ফলে আপনি বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কফি পান করার ফলে তা খাবার থেকে আমিষ ও ভিটামিন শোষণ করে ফলে আপনার হজমে সমস্যা হতে পারে।
যাদের হজমে ও অম্লত্বের সমস্যা আছে তাদের প্রতিদিন ৪ কাপের বেশী কফি পান করা উচিত নয়।
প্রায় ৭০টি দেশে এই ফলের গাছ জন্মে। সবুজ কফি বিশ্বের সব থেকে বেশি বিক্রীত কৃষি পণ্যের মধ্যে একটি। কফিতে ক্যাফেইন নামক এক প্রকার উত্তেজক পদার্থ রয়েছে। ৮ আউন্স কফিতে প্রায় ১৩৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে। কফির উপাদান ক্যাফেইনের জন্যে কফি মানুষের উপর উত্তেজক প্রভাব ফেলে ও উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।
কফির ইতিহাস:
১৬১৫ সালে ইউরোপে ভেনিসের ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে কফি বানিজ্য শুরু হয় এবং ১৬১৬ সালে ডাচরা কফি হল্যান্ডে নিয়ে যায়। ইন্দোনেশিয়ায় ডাচ কলোনিতে কফির আবাদ শুরু হয়। ফরাসি, ব্রিটিশ এবং ডাচরা লাতিন আমেরিকায় কফির প্রচলন করে।
কফির উপকারিতা:
অনেক বছর থেকেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে মানুষের মাঝে কফি পানের প্রবণতা রয়েছে। প্রতিদিন কফি পানকারী মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। আসুন আমরা জেনে নেই কফি পানে কি কি উপকার করে-
যাদের মাথা ব্যথা আছে, তাদের জন্যে কফি ঠিক ঔষধের মত কাজ করে। যে কোন ধরনের মাথা ব্যথা হলে কফি পান করলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। মাথা ব্যথার সময় রক্তনালী প্রসারিত হয়, কফির ক্যাফেইন সংকুচিত হতে সহায়তা করে। যার ফলশ্রুতিতে মাথা ব্যথা কমে।
কফি পান আপনাকে করতে পারে অধিক সতেজ ও স্মার্ট, কফির উপাদানে ক্যাফেইন মনোউদ্দীপক দ্রব্য রয়েছে। যা স্নায়বিক কর্মকাণ্ডকে ত্বরান্বিত করে।
স্মৃতি শক্তির উন্নতিতে কফির ভূমিকা রয়েছে।
নিয়মিত কফি পানে মানসিক অবস্থার উন্নতি হতে পারে।
কফি পানে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত কফি পানকারীদের মধ্যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার হার কম।
কফি পানে হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়। ১৫ বছর ব্যাপী একচলিশ হাজার মহিলার অংশগ্রহণে পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে প্রত্যহ ৩ কাপ করে কফি পান হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে সক্ষম।
কফিতে রয়েছে ক্যাফেইন যা রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
হজমজনিত সমস্যায় কফি উপকার করতে পারে।
দিনে ৪ কাপ কফি পানের ফলে মুখগহ্বরের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৫০ শতাংশ কমে যায়।
নিয়মিত কফি পান দন্ত ক্ষয় রোধে (রোস্টেট কফি) বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
কফির অপকারিতা:
উপকারের পাশাপাশি কফির কিছু অপকারিতাও রয়েছে। কফির ক্ষতিকর দিকগুলো জেনে নেই-
কফিতে রয়েছে পলিফেনন জেস্টানিন নামক উপাদান যা আয়রন শোষণ করে। জেস্টানিনরে সঙ্গে আয়রন মিশে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। অতিরিক্ত কফি পান আপনার শরীরে আয়রনের ঘাটতি ঘটাবে।
খাওয়ার সাথে সাথে কফি পান করলে আপনার শরীর থেকে থায়ামিন বা ভিটামিন বি শোষণ করার ফলে আপনি বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কফি পান করার ফলে তা খাবার থেকে আমিষ ও ভিটামিন শোষণ করে ফলে আপনার হজমে সমস্যা হতে পারে।
যাদের হজমে ও অম্লত্বের সমস্যা আছে তাদের প্রতিদিন ৪ কাপের বেশী কফি পান করা উচিত নয়।
No comments:
Post a Comment